Posts

Showing posts from May, 2018

Hindu News: লাভ জিহাদে দিতে হলো আরেকটি তাজা প্রাণ..

Hindu News: লাভ জিহাদে দিতে হলো আরেকটি তাজা প্রাণ.. :  ছবি:--রিতা দাশ  ছবি:--বাম পাশেরটি রিতা দাশ দিতে হয়েছে আরো একটি  প্রাণ.চট্টগ্রাম জেলার.পটিয়া উপজেলার হরনা গ্রামে রিতা  দশম ...

বিবাহে যৌতুক প্রথার প্রবণতা এবং ব্যয় হ্রাস প্রসঙ্গে আলোচনা

জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কর্তব্য বিবাহ । ব্যষ্টি এবং সমষ্টি জীবনের শান্তি বিবাহের উপর নির্ভর করে । তাই বিবাহকে আমরা ‘শুভ’ বিশেষণে বিশেষিত করে বলি ‘শুভবিবাহ’ । স্বেচ্ছারিতা দ্বারা শুভকে পাওয়া যায় না । তার জন্য চাই সাধনা । হিন্দুর বিবাহে উচ্চ আদর্শ, গভীর তাৎপর্য এবং কল্যাণগর্ভ ভবিষ্যৎ বিধৃত । মনুপ্রমুখ-প্রচারিত হিন্দু বিবাহ চুক্তি নয় - ব্রত । চুক্তির পরিবর্তে মঙ্গলানুষ্ঠান বলেই স্নান, শুভ্র বসন পরিধান, উলুধ্বনি, সঙ্গীত, লাজবর্ষণাদির শুচি-সুন্দর আয়োজন । পাত্র নির্বাচনে অর্থের চেয়ে বিদ্যা ও সদাচারকেই অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে শাস্ত্রে । বিত্ত এবং খ্যাতি নয় । গুণেরই সমাদর হিন্দু বিবাহে । অন্য সব কিছু থাকলেও গুণহীনকে কখনো কন্যাদান করা যাবে না । নির্গুণকে কন্যা দান না করে আইবুড়ো করে রাখাও ভাল বলে মনু মনে করেন । ‘ন কন্যায়াঃ পিতা বিদ্বান্ গৃহ্নীয়াচ্ছুল্কমস্বপি । গৃহ্নন্ শুল্কং হি লোভেন স্যান্ নরোহপত্যবিক্রয়ী ।। স্ত্রীধনানি তু যে মোহাদুপজীবন্তি বান্ধবাঃ ।। নারী যানানি বস্ত্রং তে পাপা যান্ত্যধোগতিম্ ।। (মনু সংহিতা - ৩/৫১-৫২) বিবাহে অল্পমাত্র পণ গ্রহণ করাও হিন্দু শাস্ত্রমতে গর্হি ত অপরাধ । যি...

শ্রাদ্ধ-বাসরে প্রধান আরাধ্য-দেবতার বর্ণনাসহ শ্রাদ্ধ-বাসরে ব্রহ্ম-ভুজ্যি/ভুরি ভোজনের ব্যাখ্যা, নিরামিষ বা আমিষ আহার প্রসঙ্গে - ৪

অতএব উপরোক্ত শাস্ত্র-বচনানুসারে শ্রাদ্ধে অবশ্যই নিরামিষ আহারের ব্যবস্থা গ্রহণের পক্ষেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত । তৃতীয় আলোচ্য বিষয়টি হলো, মৃত ব্যক্তির শ্রাদ্ধাদি ক্রিয়া একাদশী তিথিতে পড়লে অন্নগ্রহণ বা দান করা প্রশস্ত কি না । পদ্মপুরাণে পুষ্করখণ্ডে লিখিত আছে,- “একাদশ্যাং যদা রাম শ্রাদ্ধং নৈমিত্তিকং ভবেৎ । তদ্দিনে তু পরিত্যাজ্য দ্বাদশ্যাং শ্রাদ্ধমাচরেৎ ।।” - হে রাম ! উপবাস দিবসে নৈমিত্তিক শ্রাদ্ধ উপস্থিত হইলে তদ্দিন বর্জন পূর্বক দ্বাদশীতে শ্রাদ্ধ করতে হয় । উক্ত পুরাণের উত্তরখণ্ডে লিখিত আছে যে, “একাদশ্যাস্তু প্রাপ্তায়াং মাতাপিত্রোর্মৃতেহহনি । দ্বাদশ্যাং তৎ প্রদাতব্যং নোপবাসদিনে ক্কচিৎ ।।” - মাতাপিতার মৃতাহে একাদশী হলে দ্বাদশীতে শ্রাদ্ধ কর্তব্য । কদাচ উপবাসাহে শ্রাদ্ধ করবে না । কারণ, দেবতারা বা পিতৃলোকেরা নিন্দিতান্ন সেবন করেন না । স্কন্দপুরাণে লিখিত আছে, - “একাদশী যদা নিত্যা শ্রাদ্ধং নৈমিত্তিকং ভবেৎ । উপবাসং তদা কুর্য্যাদ্বাদশ্যাং শ্রাদ্ধমাচরেৎ ।।” - নিত্যস্বরূপিণী একাদশীতে নৈমিত্তিক শ্রাদ্ধ সমুপস্থিত হলে একাদশীতে উপবাসী থেকে দ্বাদশী-দিবসে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করবে । ব্রহ্মবৈবর্...

শ্রাদ্ধ-বাসরে প্রধান আরাধ্য-দেবতার বর্ণনাসহ শ্রাদ্ধ-বাসরে ব্রহ্ম-ভুজ্যি/ভুরি ভোজনের ব্যাখ্যা, নিরামিষ বা আমিষ আহার প্রসঙ্গে - ৩

(পূর্ববর্তী অংশের পর) অতএব, উপরোক্ত শাস্ত্র-বাক্যসমূহ অনুসারে শ্রাদ্ধে তিনজন বেদবিৎ ব্রাহ্মণ অথবা বৈষ্ণব ভোজনের ব্যাপারেই সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত । তবে বিষ্ণুমন্ত্রোপাসকগণ অবশ্যই বৈষ্ণব-ভোজনের ব্যাপারেই গুরুত্ব দেবেন । তারপর আসছে নিরামিষ বা আমিষ আহার প্রসঙ্গ । ব্রহ্মবৈবর্ত্ত পুরাণে বলা আছে, - “অশ্বমেধং গবালম্বং সন্ন্যাস পলপৈতৃকম্ । দেবরেণ সুতোৎপাদং কলৌ পঞ্চ বিবর্জ্জয়েৎ ।।” অর্থাৎ অশ্বমেধ যজ্ঞ, গোমেধ যজ্ঞ, সন্ন্যাস, মৎস্যাদিদ্বারা পিতৃ-শ্রাদ্ধ ও দেবর দ্বারা পুত্রোৎপাদন - এই পাঁচটি কলিতে বর্জন করবে । শ্রীমদ্ভাগবতের সপ্তম স্কন্ধের পঞ্চদশ অধ্যায়ে নারদ যুধিষ্ঠিরকে বলছেন, শ্রাদ্ধে আমিষ বা মৎস্য-মাংসাদি প্রদান করবে না । ব্রহ্মবৈবর্ত্ত পুরাণ বলছেন, যদি কোন ব্রাহ্মণ জেনেশুনে মৎস্য ভক্ষণ করেন, তবে তাহাকে ত্রিরাত্র উপবাসী থেকে প্রায়শ্চিত্ত করে শুদ্ধ হতে হয় । ভগবন্নিষ্ঠ ব্যক্তি শ্রাদ্ধদিনে প্রথমতঃ ভগবানকে অন্ন প্রদান পূর্বক সেই নিবেদিত অন্ন দ্বারা শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করবেন । স্মৃতিতে উক্ত আছে যে, যাবৎকাল পিণ্ড প্রদান করা না হয়, তাবৎকাল পিত্রর্থে কৃতপাক অন্ন গৃহাগ্নি (শালাগ্নি), শি...

শ্রাদ্ধ-বাসরে প্রধান আরাধ্য-দেবতার বর্ণনাসহ শ্রাদ্ধ-বাসরে ব্রহ্ম-ভুজ্যি/ভুরি ভোজনের ব্যাখ্যা, নিরামিষ বা আমিষ আহার প্রসঙ্গে - ২

(পূর্ববর্তী অংশের পর) শাস্ত্রাচার-বর্জিত পংক্তিদূষণ পরিবেত্তা প্রভৃতি এবং অপরাপর চৌরাদি দ্বিজগণ কর্তৃক যে হব্য-কব্য ভুক্ত হয়, তাহা রাক্ষসেরা ভোজন করে । জ্যেষ্ঠভ্রাতা অনগ্নিক বা অবিবাহিত থাকতে যে কনিষ্ঠ অগ্রে বিবাহ বা অগ্নি স্বীকার করে, সেই কনিষ্ঠ ভ্রাতাকে পরিবেত্তা ও সেই জ্যেষ্ঠ ভ্রাতাকে পরিবিত্তি বলে । পরিবিত্তি, পরিবেত্তা, পরিবেদনীয়া কন্যা, কন্যাসম্প্রদানকর্তা ও ঐ বিবাহে পুরোহিত এই পাঁচজন সকলেই নরক প্রাপ্ত হয় । পুত্রোৎপাদনার্থ ধর্মতঃ নিযুক্ত মৃতভ্রাতৃ-পত্নীতে যে ব্যক্তি নিয়োগধর্ম অতিক্রম করে কামবশতঃ আসক্ত হয়, তাহাকে বিধিষুপতি বলে । (স্মৃত্যন্তরে পর-পূর্বার পতিকে বিধিষুপতি বলেছেন) । পরদার গমনে যে দুই প্রকার সন্তান হয়, তাদেরকে কুণ্ড ও গোলক বলে । তন্মধ্যে পতি জীবিত থাকতে তাহার স্ত্রীতে অপরকর্ত্যক যে সন্তান উৎপাদিত হয়, তাহাকে কুণ্ড ও পতি মৃত হলে তাহার স্ত্রীতে যে সন্তান উৎপন্ন হয়, তাহাকে গোলক বলে । পরক্ষেত্রে উৎপন্ন কুণ্ড ও গোলক এই দুইটি প্রাণীকে যে হব্য-কব্য প্রদান করা যায়, তাহাতে দাতার কি ইহলোকে কি পরলোকে, কুত্রাপি কোন ফল জন্মে না । অপাংক্তেয় লোকেরা পংক্তি ভোজনে যতগুলি ব্রাহ্মণকে ভ...

শ্রাদ্ধ-বাসরে প্রধান আরাধ্য-দেবতার বর্ণনাসহ শ্রাদ্ধ-বাসরে ব্রহ্ম-ভুজ্যি/ভুরি ভোজনের ব্যাখ্যা, নিরামিষ বা আমিষ আহার প্রসঙ্গে

যেহেতু শ্রাদ্ধকার্য্যটি পিতৃলোকের উদ্দেশ্যে করা হয়ে থাকে ,  তাই শ্রাদ্ধ-বাসরে প্রধান আরাধ্য-দেবতা হলেন পিতৃলোকের অধিষ্ঠাত্রী দেবতা অর্য্যমা   । ( বেদরূপ গাভীর দুগ্ধস্বরূপ শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা-র ১০ম অধ্যায় বিভুতিযোগে শ্রীভগবানের উক্তি)   ।   আর এই অর্য্যমা হলেন স্বয়ং শ্রীভগবান শ্রীকৃষ্ণের বিভুতি   ।   অর্থাৎ মূলতঃ শ্রীকৃষ্ণই প্রধান আরাধ্য দেবতা   ।   যেহেতু শাস্ত্র-বচন অনুসারে   ‘ সর্ব্বং খল্বিদং ব্রহ্ম ’  অর্থাৎ সবকিছুতেই ব্রহ্ম বিরাজিত ,  সেহেতু শ্রাদ্ধ-বাসরে মানুষ থেকে শুরু করে যে কোন প্রাণীকেও শ্রদ্ধার সাথে ভোজন করানো হলেও ব্রহ্ম-ভুজ্যি নিষ্পাদিত হয়   ।   আর তাছাড়া যারা ব্রহ্ম-ভুজ্যি বলতে ব্রাহ্মণকে ভোজন করানো বুঝেন ,  তাদের উচিত মনু-সংহিতার দিকে নজর দেওয়া   ।   কারণ মনু বলেছেন , -  দৈবকার্যে দুই ও পিতৃকার্যে তিন জন ব্রাহ্মণ অথবা দেবপক্ষে এক ও পিত্রাদিপক্ষে এক জন ব্রাহ্মণ ভোজন করাতে হয়   ।   সমৃদ্ধিশালী হলেও ইহা অপেক্ষা বিস্তর ব্রাহ্মণ-ভোজনে প্রসক্ত হবে না   ।   ব্রাহ্মণবাহুল্য হ...

সর্ববর্ণে দশাশৌচ

আমাদের সবচেয়ে প্রাচীন স্মৃতি-শাস্ত্র ‘মনু-সংহিতা’-য় মনু লিখেছেন, - “দশাহং শাবমাশৌচং সপিণ্ডেষু বিধীয়তে । অর্বাক্ সঞ্চয়েনাদস্থাং ত্রহেমেকাহমেব চ ।।” - (৫/৫৯) অর্থাৎ সপিণ্ডের মৃত্যু হলে দশাহ (দশদিন) অশৌচ হবে এবং গুণের তারতম্য অনুসারে চারদিন অথবা তিনদিন বা এক অহোরাত্র মাত্র অশৌচ বিহিত । এর পরের শ্লোকে মনু বলেছেন, - ‘অশৌচের দিনসংখ্যা কোনভাবেই বৃদ্ধি করা যাবে না ।’ “বরাহ পুরাণে” উক্ত হয়েছে,- “দশাহং সাবমাশৌচং সপিণ্ডেষু বিধীয়তে । জননেহপ্যেমেব সান্নিপুণং শুদ্ধিমিচ্ছতাম্ ।।” - (১৮৮ এবং মনু-সংহিতা - ৫/৬১) অর্থাৎ সপিণ্ডের মৃত্যু হলে দশাহ (দশদিন) অশৌচ হবে এবং যারা নিপুণভাবে শুদ্ধ হতে ইচ্ছা করেন, তারা জননাশৌচেও দশদিন অশৌচ পালন করবেন ।  উক্ত পুরাণের একই স্থানে বলা হয়েছে, ‘মনুষ্যগণের মধ্যে বিপ্র, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য বা শূদ্র এই চারিবর্ণেরই একোদ্দিষ্ট বিধি একরূপ ।’ ‘কুর্ম্মপুরাণে’-র উপরিভাগে ২৩নং অধ্যায়ে বলা আছে, ‘একাদশ দিবসে বা দ্বাদশ দিবসে অথবা নবম দিবসে প্রেতকে উদ্দেশ্ করে শ্রাদ্ধ করবে ।’ ‘গরুড়পুরাণে’-র উত্তরখণ্ডে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ গরুড়ের প্রশ্নের উত্তরে বলছেন, - ‘ভবেয়ুর্দ...

গরুড় পুরাণ

পূর্বখণ্ড : সপ্তাধিকশততমোহধ্যায়ঃ বিবাহোৎসবযজ্জ্ঞেষু অন্তরা মৃতসুতকে । পূর্ব সঙ্কল্পিতাদন্য-বর্জ্জনঞ্চ বিধীয়তে ।।১৬ অনুবাদ - বিবাহ, যজ্ঞ, ও উৎসবের সময় যদি মরণাশৌচ বা জননাশৌচ হয়, তাহা হইলে পূর্ব্বসঙ্কল্পিত ভিন্ন অন্য কার্য্য পরিত্যাগ করিবে । এখানে স্পষ্টতই বলা আছে যে পূর্বসঙ্কল্পিত কোন কার্য্য সম্পাদনে মরণাশৌচ বা জননাশৌচ কোন প্রতিবন্ধক নহে । এটা নিয়ে যারা সমাজে কোলাহল সৃষ্টি করেন আর কোলাহলকারীদের পক্ষে যারাই ফতোয়া বা পাঁতি দিয়ে থাকেন, তারা উভয়েই শাস্ত্র-উল্লঙ্ঘণ-জনিত অপরাধে অপরাধী । এতদিন ধরে সমাজেকে শাস্ত্রের মূল বাণী থেকে দুরে সরিয়ে রেখে শাস্ত্র-ব্যবসায়ীরা সমাজকে ধ্বংসের মুখে এনে দাঁড় করিয়েছে । সুতরাং যারা মরণাশৌচ বা জননাশৌচ চলাকালীন সময়েও পূর্ব-সঙ্কল্পিত বিবাহাদি কার্য, পূজাদি করা যায় । যারা ইতিমধ্যে ঐ ধরণের অশৌচের মধ্যে বিবাহ বা উৎসবাদি কার্য্য করেছেন, তারা কোনভাবেই শাস্ত্রাদেশ লঙ্ঘণ করেন নি । বরঞ্চ এর বিরুদ্ধাচরণ যারাই করেছেন, তারাই বার বার শাস্ত্রকে অবমাননা করার দৃষ্টতা দেখিয়ে যাচ্ছেন ।

ব্রহ্মবৈবর্তপুরাণ

eªþ‰eeZ© cyivY eªþL ণ্ড GKv`k Aa¨vq ‡h eªvþY cÖwZw`b kªxK…ò‡K †fvR¨mvgMÖx wb‡e`b K‡i Zuvi Dw”Qó †fvRb K‡ib, wZwb GB c„w_exZ‡j cweÎ n‡q Rxeb¥y³ nb| hv weòzi Kv‡Q wb‡e`b Kiv nqwb, †mB Awb‡ew`Z e¯‘ cvbxq n‡j Zv g~ÎZzj¨ nq Ges KwVb Lv`¨e¯‘ n‡j weôvi mgvb Af¶¨ nq| ‡h mKj eªvþY wcZvgvZv ev gvZvgnvw`i A_ev ¸ রু i msmM©‡`v‡l nwi‡mevq wegyL nb, Zuviv Rxeb¥„Z e‡j Kw_Z nb| ‡h ¸ রু nwifw³ m¤^‡Ü Dc‡`k`v‡b A¶g, ZuvK ¸ রু e‡j ¯^xKvi Kiv hvq bv| ‡h wcZv nwi‡mevi cÖe„wË `vb bv K‡ib, Zuv‡K wcZv ej‡Z N„Yv nq| ‡h cyÎ n‡Z nwi‡mevq mv`„k¨ bv nq, †m h_v_©B KzcyÎ| ‡h mLv nwi‡mevq DrmvwnZ K‡ib bv, Zuv‡K mLv m‡¤^vab weo¤^bvgvÎ| ‡h ivRv nwi‡mevi Rb¨ kvmb bv K‡ib, Zuv‡K ivRv ejv g~L©ZvgvÎ| ‡h eÜz n‡Z nwi‡mevwelqK gš¿Yv ev Dc‡`k bv cvIqv hvq, †m eÜz eÜzc`evP¨ bq| ‡h eªvþ‡Yi nwifw³ †bB, †m eªvþY A‡c¶v nwif³ P ণ্ড vjI †kªô| †h‡nZz nwif³ P ণ্ড vj gyw³jvf K‡i ¯^M©Mgb Ki‡e Ges nwiwegyL eªvþY biKMvgx n‡e, †mB‡nZz †mBiƒc eªvþY n‡Z Ggb P ণ্ড vjI kZ¸‡Y DËg| ‡h eªvþY mܨv Dcvmbv K‡ib bv, wbq...

ব্রাহ্মণ প্রসঙ্গ

শ্রীমদ্ভাগবতে ব্রাহ্মণ প্রসঙ্গ নানক কান্তি সেন বহু গ্রন্থ প্রণেতা, বৈষ্ণবোত্তম, গুরু-নিবেদিত প্রাণা মনোজদা (মনোজবিকাশ দেবরায়) প্রচুর শ্রম দিয়ে উপরোক্ত গ্রন্থ প্রণয়ণ করেছেন। প্রশ্ন হলো, এরূপ গ্রন্থ প্রকাশে কারা বেশী লাভবান হচ্ছেন। এতে লাভবান হবার আশা পোষণ করছেন সে সমস্ত ব্রাহ্মণ যারা কুল আর পৈতার ঘোরে আচ্ছন্ন হয়ে আর সবাইকে তুচ্ছাতিতুচ্ছ ভাবছেন। মনোজদা একবারও ভেবে দেখলেন না ভাগবতের সময়কার ব্রাহ্মণ আর কলির অভিশপ্ত ব্রাহ্মণের মধ্যে যোজনব্যাপী ফারাকের কথা। ভাগবতের ব্রাহ্মণ সমাজের সাথে কোনরূপ প্রতারণা করেননি যা আজ কলির নামধারী ব্রাহ্মণেরা করে যাচ্ছেন। ভাগবতের ব্রাহ্মণ কক্ষণো মিথ্যার আশ্রয় নেননি আর আজকের পৈতাসম্পন্ন অধিকাংশ ব্রাহ্মণই যে মিথ্যা কথা দিনের মধ্যে কতবার কতভাবে বলছেন, তার ইয়ত্তা নেই। এবার মনোজদার কাছে প্রশ্ন, দৈত্যগুরু শুক্রাচার্যও ব্রাহ্মণ, দেবগুরু বৃহস্পতিও ব্রাহ্মণ। তিনি কোন্ ব্রাহ্মণের শরণ নিলেন। যদি উভয় দিকেই তিনি ঝুঁকে থাকেন, তাহলে কী সাধনার নিষ্ঠা থাকে ? মনোজদা ঐ গ্রন্থ প্রণয়নের পূর্বে মনে হয় ভুলে গেছেন যে যে গ্রন্থ থেকে তিনি ঐ সকল কথা চয়ন করেছেন, সেই গ্রন্থটিও ...

প্রতি মা-র মাঝে প্রতিমা জাগিছে

cÖwZ gv-i gv‡S cÖwZgv RvwM‡Q bvbK KvwšÍ †mb eQi Ny‡i Avev‡iv G‡m‡Q `yM©v-c~Rv| evOvjx †h †hLv‡b Av‡Q, †m Zvi mva¨gZ Av‡qvRb Ki‡Q †`ex Avivabvi| wKš‘ cÖkœ n‡jv kw³c~Rvi GZ NUv K‡iI evOvjx RbRxeb Ggb kw³nxb †Kb ? Z‡e wK †Kv_vI Mj` i‡q‡Q ? Mfxi `„wó wb‡q †`L‡j †m Mj` mevi c‡¶B †`Lv m¤¢e| c~Rvi fve-M¤¢xiZv DcwQ‡q AwaKvsk RvqMv‡ZB †`Lv hvq GKUv Zz”Q-Zvw”Q‡j¨i cÖvej¨| g„b¥qx‡Z wPb¥qx‡K Avevnb KiwQ, GUv KÕR‡bi wP‡Ë †`vjv †`q ? gЇc c~‡Rvi bv‡g ˆn-û‡jøv‡o hLb gË _vwK, ZLb †Kvb& Aem‡i gv †h wfLvwibxi QÙ‡e‡k G‡m `yqv‡i `uvovb, †mw`‡K GKevi bRi c‡o wK ? c~‡Rv Avm‡j †K †Kvb& Rvgv ci‡ev, Zv wb‡q nƇMvj Kwi wKš‘ GKeviI wK Lei †bB cv‡ki evoxi wQbœ-e¯¿ cwiwnZv gv‡qi K_v ? GKeviI wK fvwe wQbœe¯¿-cwiwnZv gv-‡K bZzb Kvco civ‡j †h gv‡qiB c~Rv mv_©K n‡q D‡V| c~‡Rvi bv‡g j¶ j¶ UvKvi Av‡jvi Sjmvwb w`‡q gÐc mvRvB, GKeviI wK fvwe wVK H mg‡qB cv‡ki evoxi nZ`wi`ª gv-wU AÜKvi N‡i wewb`ª iRbx KvUv‡”Q ? c~‡Rvi LiP †_‡K A_© euvwP‡q †mUv w`‡q hw` †Kvb Kb¨v`vqMÖ¯Í wcZv-gvZv‡K mvnvh¨ Ki‡Z cvwi, †mUv...